অনলাইন বেটিং সাইটের সহযোগী প্রতিষ্ঠানের দূত হিসেবে সাকিব আল হাসানের চুক্তিবদ্ধ হওয়ার ঘটনার তদন্তে যাচ্ছে বিসিবি। যদিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে এই অলরাউন্ডারের ভেরিফায়েড পেইজ এবং বেটউইনারের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বেটউইনার নিউজ – দুই পক্ষের তরফ থেকেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা এসেছে। তবু বৃহষ্পতিবার বিসিবির পরিচালনা পর্ষদের সভায় তা নিয়ে সভাপতি নাজমুল হাসানের কোনো সিদ্ধান্তে যেতে না পারার কারণ, ‘(এরকম তো) নাও হতে পারে, এরকম একটি কথা এসেছে বোর্ডে। নাও হতে পারে, তাহলে তো সিদ্ধান্ত আমি নিতে পারছি না।
তারপরও বলে দিয়েছি দ্রুত জানতে। তবে বোর্ডের অবস্থান খুবই পরিষ্কার। এটি কোনোভাবেই বিসিবি অনুমোদন করবে না। ’
যদি প্রমাণ পাওয়া যায় যে সাকিব বিতর্কিত চুক্তিটা করেছেন, সেক্ষেত্রে কি টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্বের জন্য বিবেচিত হবেন সাকিব? এমন প্রশ্নও হল পরিচালনা পর্ষদের সভার পর আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে। নাজমুল আপাতত নিরাপদ দূরত্বে থেকেই জবাব দিলেন, ‘আগে জিনিসটা জেনে নেই। ’ জানার জন্য তদন্ত করার কথাও বললেন, ‘এটি তো শুধু ক্রিকেট বোর্ডেই শুধু নয়, বাংলাদেশের আইনেও অনুমতি নেই। আমাদের দেশের আইন এটি অনুমোদন করে না। এটি তো অবশ্যই সিরিয়াস ইস্যু। এজন্যই ফেসবুক পোস্টিংয়ের ওপর নির্ভর না করে আমাদের তদন্ত করতে হবে। খুঁজে দেখতে হবে আসলে কী হয়েছে। এটি সত্যি হয়ে থাকলে বোর্ডের যা যা করার, অবশ্যই বোর্ড করবে। ’