দিয়া মির্জা
টুইটারের প্রধানের আসনে ইলন মাস্ক চেয়ারে বসার পর থেকেই টুইটার নিয়মকানুনে একের পর এক বদল ঘটিয়ে যাচ্ছেন। গতমাসেই উদ্ভট চমক দেখিয়েছেন তিনি। রাতারাতি গায়েব হয়ে গিয়েছিল দেশের তারকা-রাজনীতি মহল থেকে একাধিক প্রভাবশালী ব্যক্তিদের টুইটার অ্যাকাউন্টের ব্লু টিক।
এই ব্লু টিকই তারকা বা প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বদের ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে আলাদা করে তোলে তাঁদের অরিজিনাল অ্যাকাউন্ট।
সেই ব্লু টিকই গতমাসে রাতারাতি গায়েব হয়ে যায় দেশের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের অরিজিনাল অ্যাকাউন্ট থেকে। যার কোপে পড়েছিলেন খোদ অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ, সালমান খান থেকে একাধিক দক্ষিণী তারকা।
বলা হয়, এবার থেকে ব্লু টিকের জন্যে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা দিতে হবে, তবেই মিলবে ব্লু টিকের সাবস্ক্রিপশন। কিন্তু অনেক আগেই সেই টাকা পরিশোধ করেছেন বলিউড অভিনেত্রী দিয়া মির্জা।
কিন্তু এখনও তিনি টুইটার অ্যাকাউন্টে ফিরে পান নি ব্লু টিক। ইতোমধ্যেই যাচাইকৃত ব্লু টিকের অধীনে থাকা এক মিলিয়নেরও বেশি গ্রাহকদের ব্লু টিক ফেরত দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু ব্লু টিক হারিয়ে এখনও ব্লু টিক ফিরে পাননি দিয়া মির্জা। যা নিয়ে সম্প্রতি টুইটারকে দিয়ার প্রশ্ন, কেন সাবস্ক্রিপশন থাকা সত্ত্বেও তাঁর অ্যাকাউন্টে নীল টিক নেই? এদিকে অনেক তারকা টাকা প্রদান না করা সত্ত্বেও ব্লু টিক ফিরে পেয়েছেন।
কিন্তু দিয়া মির্জা পাননি, অভিনেত্রীর টুইটারে প্রায় ৩.৪ মিলিয়ন ফলোয়ার রয়েছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে গিয়ে তিনি লিখেছেন, ২০১০ সাল থেকে তাঁর যাচাইকৃত টুইটার অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ব্লু টিক অদৃশ্য হওয়ার আগেই সাবস্ক্রিপশন করেছি, কিন্তু এখনও কেন পেলাম না ব্লু টিক?
তাঁর টুইটারে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে একজন লিখেছেন, আপনি যদি আপনার প্রোফাইল ছবি পরিবর্তন করে থাকেন তবে ব্লু টিক ফিরে পেতে এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় লাগবে।
এর উত্তরে দিয়া বলেন, প্রোফাইল ছবি পরিবর্তন করিনি।