সেইফার্টের ঝোড়ো ইনিংসের এক মুহূর্ত। ছবি : ক্রিকইনফো
সিরিজ আগেই হারিয়েছে পাকিস্তান। পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে শুধু ব্যবধান কমানোর সুযোগ ছিল সালমান আগার দলের। সেই সুযোগ তো পায়নি উল্টো শেষ টি-টোয়েন্টিতে বিব্রতকর রেকর্ড গড়েছে তারা।
নিউজিল্যান্ড ৪-১ ব্যবধানে সিরিজ শেষ করার ম্যাচে ৬০ বল হাতে রেখে ৮ উইকেটের জয় পেয়েছে।
তাতে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে অব্যবহৃত বলের হিসেবে সবচেয়ে বড় পরাজয়। আগের রেকর্ডটিও ছিল এই সিরিজের প্রথম ম্যাচে। সেদিন ৫৯ বল হাতে রেখে জয় পেয়েছিল কিউইরা।
রদ্রিগোকে বিদ্রুপ পারদেসের, ‘আমার বিশ্বকাপ ও কোপা আমেরিকা আছে, তোমার কিছুই নেই’
পাকিস্তানকে বিব্রতকর রেকর্ডের স্বাক্ষী করতে বিধ্বংসী এক ইনিংস খেলেছেন টিম সেইফার্ট।
তবে দলকে জয় এনে দেওয়ার পরও ওপেনিং ব্যাটারের আক্ষেপ থাকতেই পারে। কেননা ৩ রানের জন্য এই সংস্করণের ক্যারিয়ারে প্রথম সেঞ্চুরি পাননি তিনি। জয় নিশ্চিতের শেষ ওভারে ৪ ছক্কা হাঁকিয়ে মাঠ ছাড়ার সময় ৯৭ রানে অপরাজিত থাকেন। তার মধ্যে শাদাব খানের করা ওভারটির শেষ তিন বলে তিন ছক্কা হাঁকিয়েছেন।
আর সব মিলিয়ে ২৫৫.২৬ স্ট্রাইক রেটের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৬ চার ও ১০ ছক্কায়।
এর আগে টস জিতে অধিনায়ক সালমানের ফিফটিতে ১২৮ রানের সংগ্রহ পায় পাকিস্তান। তার ৫১ রানের বিপরীতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন অলরাউন্ডার শাদাব। প্রতিপক্ষকে অল্প রানে আটকানোর ম্যাচে পাকিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার গুঁড়িয়ে দিয়েছেন জিমি নিশাম। ক্যারিয়ারসেরা ২২ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তিনি।
তার স্বীকৃতি হিসেবে ম্যাচসেরাও হয়েছেন কিউই অলরাউন্ডার। আর পুরো সিরিজে ২৪৯ রান করে সিরিজসেরা হয়েছেন সেইফার্ট।